উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের তাল গাছে বাবুই পাখির বাসা। উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের তাল গাছে বাবুই পাখির বাসা।
‘বাবুই পাখিরে ডাকি, বলিছে চড়াই, কুঁড়ে ঘরে থাকি কর শিল্পের বড়াই। আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকার পরে, তুমি কত কষ্ট পাও রোদ বৃষ্টি ঝড়ে। বাবুই হাসিয়ে কহে সন্দেহ কি তাই। কষ্ট পাই তবু মোর নিজের বাসা। নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর খাসা।`
কবি রজনীকান্ত সেনের কালজয়ী এ কবিতা মনে হলেই, চোখের সামনে ভেসে ওঠে তালগাছের মাথায় বাবুই পাখির শত শত বাসা বাঁধার দৃশ্য আর তাদের কিচির মিচির শব্দ।
ছড়ার নায়ক বাবুই পাখি এখন আর তেমন চোখে পড়ে না। এক পায়ে দাঁড়িয়ে থাকা তালগাছের পাতায় দেখা যায় না বাবুই পাখির শৈল্পিক বাসাও।
এক সময় গ্রামের রাস্তার ধারে, পুকুর কিম্বা নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা প্রায় প্রতিটি তালগাছেই বাবুই পাখির বাসা চোখে পড়ত। দৃষ্টিনন্দন বাসা তৈরিতে ব্যস্ত থাকতো বাবুইগুলো। কিন্তু গ্রামের তালগাছ এখন প্রায় বিলুপ্ত। হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখিও।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস